ভূত নিয়ে গুজব-2

ভূত নিয়ে গুজব-2

এখন সবার মনেই প্রশ্ন আসছে, যে শব্দটা আমরা জানতেই পারি না সেটা আবার আমাদের ভয় দেখায় কিভাবে!? আমরা সকলেই সূর্যের আলট্রাভায়োলেট রশ্মি,X ray ইত্যাদির কথা জানি। এই রশ্মিগুলো কি আমরা খালি চোখে দেখতে পারি? তবে এগুলো আমাদের দেহে ছোটখাটো রোগ থেকে প্রাণঘাতী ক্যান্সার পর্যন্ত ঘটাতে পারে! ইনফ্রা সাউন্ড ফ্রিকোয়েন্সির (Under 20 Hz)ব্যাপারটা তেমন।আমরা আমাদের কান দিয়ে সেই শব্দগুলো শুনতে না পেলেও দেহের অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ এই শব্দের প্রতি প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। পরেরবার থেকে এরকম অস্বস্তি বা ভীতিকর পরিস্থিতিতে পড়লে Horror movie গুলোর কথা মাথায় না এনে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা অনুযায়ী চিন্তা করার জন্য উৎসাহিত করছি।



আরেকটি কথা, আমরা যারা ভূত প্রেতে ভয় পাই, তারা সবাই কিন্তু ভুতের সম্মুখীন হইনি।উইকিপিডিয়ার তথ্যানুযায়ী প্রতি ১০০ জনে ৮ জন মানুষ Arachnophobia য়  (মাকড়সাভীতি) আক্রান্ত। সেই আক্রান্তদের ৮০ শতাংশই কখনো মাকড়সা দ্বারা কোনো ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। ভুতের ব্যাপারটা তেমন।

প্রকাশ- Synapse Science Society 

ছবি-ইন্টারনেট

Popular Posts